পোস্টগুলি

আমার খুব প্রিয় এক বন্ধুর লেখা "মিনতি" নামক একটি কবিতা

----- মিনতি-----। সাদ্দিক আহমেদ লস্কর তারিখঃ- ২২/০৩/২০১৯ হে প্রভু তোমায় মিনতি করি আমি, দাও হে ধরায় এক অচেনা মঙ্গল দূত। যে করিবে সংস্কার সমাজের কলহ আর নির্যাতন, যে গড়িবে এক সঠিক সমাজ ও সুন্দর জীবন।। সমাজে আজি ভেসে আছে কত কলঙ্ক আর ঘৃ্না, দাও হে এক মহাপুরুষ যে থাকবে অচেনা। যে বিলাবে প্রাণটি তাঁহার সমাজের তরে- মনটি থাকবে স্বতস্ফূর্ত, দাও হে প্রভু ধরায় এক অচেনা মঙ্গল দূত।। কত শিশু ধর্ষিতা আজি- কত নারি স্বামীহারা, কতই বা আজি নিজ স্বার্থে কতই বা লোভে দিশেহারা। যে করিবে বিলীন অন্যায়-অত্যাচার ও নিবে তাহাঁর প্রতিশোধ, দাও হে প্রভু ধরায় এক অচেনা মঙ্গল দূত।। কত দারিদ্র আজি করছে আর্তনাদ- খিদায় করছে হাহাকার, কতই বা আজি করছে নর হত্যা গড়িছে রক্তের বাহার। চাই আমি এক মহান মানুষ যে থাকবে অভিভূত, দাও হে প্রভু ধরায় এক অচেনা মঙ্গল দূত।। ------ ------  --------- ------- সমাইরকোনা, হাইলাকান্দি(আসাম-ভারত) ৭৮৮১৫৫
ছবি
আমার জীবন গেলো কাজে আমার কাটানো গরের মাজে

ছেলেদের কে দেখলে মেয়েরা ওদের বুকের উড়না নাড়া চড়া করে কেন?

ছবি
গলায় ওড়না আছে এবং কোনো পুরুষ বা ছেলে সামনে আসলে সেটা মাথায় তুলে দিচ্ছে বা ঠিকভাবে পরে নিচ্ছে। এটার কারণ বলে যেটা প্রতীয়মান হয় তা হলো মেয়ের প্রতি মা বাবার শেখানো পারিবারিক মূল্যবোধ।মায়েরা খুব ছোটোবেলা থেকেই মেয়েদের সব ব্যাপারে বিভিন্ন আচরণের ধরণ বুঝিয়ে দিতে বা শেখাতে থাকেন যেগুলো সাধারণত সমাজে গ্রহণযোগ্য। বুকে ওড়না ঠিক করা নারীদেহের যে কয়েকটি অঙ্গ বাহ্যিকভাবে খুব তাড়াতাড়ি কারো নজরে আসে তার মধ্যে স্তন একটি অঙ্গ। ধরুণ কোনো মেয়ের গলায় ওড়না আছে। গলায় ওড়না থাকাবস্থায় একটা পুরুষ/ছেলে নজরে পড়লেই মেয়েরা বুকের অংশের ওড়নাটুকু ঠিকঠাক করে নেয় যাতে স্তনের দিকে দৃষ্টি না পড়ে যায়। এইভাবে ওড়না ঠিক করে নেয়ার কাজটি তাঁরা খুব তড়িঘড়ি করে শেষ করে রাখে। এক্ষেত্রেও হয়তো পারিবারিক শিক্ষার প্রভাবটা থাকে যে শিক্ষাটা ছোটোকাল থেকে একটা মেয়ে তাঁর মায়ের বা নিকটাত্মীয় কোনো মহিলার কাছে পায়।  মেয়েরা ছেলেদের দেখলেই বার বার ওড়না ঠিক করে তবে কেন করে তা বোঝা বড়ই মুশকিল। কারণ মেয়েদের মন বোঝার সাধ্য কারো নেই। তবে ধারণা করে বলতে পারি, সব ছেলেদের দেখেই মেয়েরা এমনটা করে না। যে ছেলে দেখতে ভা...

"বিপদে পড়লে বন্ধু চেনা যায়"

"বিপদে পড়লে বন্ধু চেনা যায়"- কথাটি আজকাল খুব শোনা যাচ্ছে। "বিপদে পড়লে বন্ধু চেনা যায়"- কথাটি আজকাল খুব শোনা যাচ্ছে।  আর এই কথাটি যারা বলে বেড়াচ্ছেন তারা হলেন সেই শ্রেণীর বন্ধু, যারা কেবলমাত্র বিপদে পড়লেই তাদের বন্ধুদের স্মরণ করে থাকে। বস্তুতঃ বিপদ ছাড়া এদের দেখাই পাওয়া যায় না। বিপদের সময় খুব দৌড়ায় আর বিপদ না থাকলে বাড়িতে গিয়া, ভিটামিন আর ঘুমের বড়ি খাইয়া ঘুমায় আর স্বাস্থ্য বাড়ায়। আজব ক্যারেক্টার। বিপদ হোক আর আপন বন্ধুর পাশে থাকুক সব সময়। শুধুমাত্র সাহায্য করলেই যে আপনি ভালো বন্ধু আর সাহায্য করতে না পারলে আপনি বন্ধু না এমনটা আসলে নয়।